ঢাকা ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সিলেটের বিশ্বনাথে ব্যারিস্টার নাজির ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে শিশুদের ফ্রি খৎনা প্রদান Logo সিলেটের বিশ্বনাথে ফাতেমা খাতুন আদর্শ মহিলা মাদরাসার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন Logo সিলেটের বিশ্বনাথে বৃদ্ধা ক্যান্সার আক্রান্ত মহিলার ঘর দখলের অভিযোগ :প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Logo জামিয়া মাদানিয়া বিশ্বনাথ মাদরাসার ৬৬ তম বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন ২৮ ডিসেম্বর Logo সিলেটের বিশ্বনাথে আল মাদরাসাতুল হানাফিয়ায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ীকে সংবর্ধনা Logo সিলেটের বিশ্বনাথে হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের ২৯তম হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন Logo সিলেটের বিশ্বনাথে আল মাদরাসাতুল হানাফিয়ায় দুই শিক্ষানুরাগীকে সংবর্ধনা Logo বিশ্বনাথে নব নিযুক্ত শিক্ষা অফিসার নাস্তিক মাহমুদুল হক অপসারণ ও অবাঞ্ছিত ঘোষনা করে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্টিত Logo ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইসলামী মহাসম্মেলন থেকে ৯ দফা ঘোষণা Logo তাবলিগের রাহবার আলেমরা, অন্য কেউ নয়

সন্তান কিভাবে লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে?

ইসলামিক মিডিয়া ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৩৪ বার পঠিত

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সম্পদ সন্তান, একজন মা বাবার বড় স্বপ্ন তার সন্তান কিভাবে লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে, কিভাবে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে। কিন্তু বর্তমানে যে ভাবে দিন কাটছে মানব জাতির দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ সময় নষ্ট করছেন বিভিন্ন ডিভাইস নিয়ে এবং বড়দের দেখে দেখে ছোটরাও সেদিকে অগ্ৰসর হচ্ছে, এমতাবস্থায় কিভাবে আপনি আপনার সন্তানকে লেখাপড়ার দিকে মনোযোগি করবেন সে নিয়ে আজকের গুরুত্বপূর্ণ আপডেট।
পৃথিবীতে যার সন্তান নেই সেই বুঝতে পারে সন্তান নাপাওয়ার কত যাতনা। কিন্তু আমাদের যাদের সন্তান রয়েছে তার অনেকেই জানেন না সন্তান কিভাবে মানুষ ‌করতে হয়, কেননা বর্তমান সমাজে মা বাবা ভাই বোন একসাথে একরূমে বসে টিভি দেখছে, মোবাইল ব্যবহার করছে, এটা সন্তানের জন্য কতটা মারাত্মক তারাই বুঝতে পারবেন যারা ভোগান্তিতে রয়েছেন নিজ নিজ সন্তানকে নিয়ে।
বর্তমান প্রযুক্তির এই যুগে সন্তানরা কেবলমাত্র মোবাইলের বিভিন্ন ডিভাইস নিয়েই ব্যস্ত রয়েছে, পড়বে স্কুলে যে পড়া দিয়েছেন শিক্ষকরা, তাদের কোন পাত্তাই দেনা। সুতরাং একজন সচেতন অভিভাবকের দায়িত্ব তিনি প্রতিদিন তার সন্তানকে দেখবেন স্কুলে কি পড়া দিয়েছেন এবং সেগুলো কি নিয়মিত শেষ করেছে।এবার মূল কথা সন্তানকে আপনি আপনারা কিভাবে লেখাপড়ায় মনোযোগী করবেন বর্তমান এই প্রযুক্তির যুগে অনেক শিশুরা কিন্তু পড়ালেখায় অনেক অমনযোগী এই সব শিশুদের জন্য দরকার প্রথমে পারিবারিক সচেতনতা।
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জয়রঞ্জন রাম জানালেন, ‘‘বাচ্চার বয়স কত, তার উপরে নির্ভর করবে তার মনোযোগ। ৪-৫ বছরের বাচ্চা ও ৮-১০ বছরের বাচ্চার মনোযোগ এক হবে না। মনোযোগ বাড়াতে হবে অভ্যেসের মাধ্যমে। সন্তানকে প্রথম দিনেই টানা দু’ঘণ্টা পড়তে বসালে সে বসবে না। সে ক্ষেত্রে প্রথম এক সপ্তাহে আধ ঘণ্টা তাকে পড়তে বসাতে হবে। ধীরে ধীরে সেই সময়সীমা বাড়াতে হবে। সন্তানের মনোযোগ কম না বেশি, তা মা-বাবা সব সময়ে বুঝতে পারেন না। সেটা তার স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাই সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন।’’ তবে ছোট থেকে কিছু অভ্যেস তৈরি করে দিলে অমনোযোগিতাকে অনেকটাই বাগে আনা যায়

ফেসবুকে আমরা

সন্তান কিভাবে লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে?

আপডেট সময় : ০৯:৪৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সম্পদ সন্তান, একজন মা বাবার বড় স্বপ্ন তার সন্তান কিভাবে লেখাপড়ায় মনোযোগী হবে, কিভাবে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে। কিন্তু বর্তমানে যে ভাবে দিন কাটছে মানব জাতির দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ সময় নষ্ট করছেন বিভিন্ন ডিভাইস নিয়ে এবং বড়দের দেখে দেখে ছোটরাও সেদিকে অগ্ৰসর হচ্ছে, এমতাবস্থায় কিভাবে আপনি আপনার সন্তানকে লেখাপড়ার দিকে মনোযোগি করবেন সে নিয়ে আজকের গুরুত্বপূর্ণ আপডেট।
পৃথিবীতে যার সন্তান নেই সেই বুঝতে পারে সন্তান নাপাওয়ার কত যাতনা। কিন্তু আমাদের যাদের সন্তান রয়েছে তার অনেকেই জানেন না সন্তান কিভাবে মানুষ ‌করতে হয়, কেননা বর্তমান সমাজে মা বাবা ভাই বোন একসাথে একরূমে বসে টিভি দেখছে, মোবাইল ব্যবহার করছে, এটা সন্তানের জন্য কতটা মারাত্মক তারাই বুঝতে পারবেন যারা ভোগান্তিতে রয়েছেন নিজ নিজ সন্তানকে নিয়ে।
বর্তমান প্রযুক্তির এই যুগে সন্তানরা কেবলমাত্র মোবাইলের বিভিন্ন ডিভাইস নিয়েই ব্যস্ত রয়েছে, পড়বে স্কুলে যে পড়া দিয়েছেন শিক্ষকরা, তাদের কোন পাত্তাই দেনা। সুতরাং একজন সচেতন অভিভাবকের দায়িত্ব তিনি প্রতিদিন তার সন্তানকে দেখবেন স্কুলে কি পড়া দিয়েছেন এবং সেগুলো কি নিয়মিত শেষ করেছে।এবার মূল কথা সন্তানকে আপনি আপনারা কিভাবে লেখাপড়ায় মনোযোগী করবেন বর্তমান এই প্রযুক্তির যুগে অনেক শিশুরা কিন্তু পড়ালেখায় অনেক অমনযোগী এই সব শিশুদের জন্য দরকার প্রথমে পারিবারিক সচেতনতা।
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জয়রঞ্জন রাম জানালেন, ‘‘বাচ্চার বয়স কত, তার উপরে নির্ভর করবে তার মনোযোগ। ৪-৫ বছরের বাচ্চা ও ৮-১০ বছরের বাচ্চার মনোযোগ এক হবে না। মনোযোগ বাড়াতে হবে অভ্যেসের মাধ্যমে। সন্তানকে প্রথম দিনেই টানা দু’ঘণ্টা পড়তে বসালে সে বসবে না। সে ক্ষেত্রে প্রথম এক সপ্তাহে আধ ঘণ্টা তাকে পড়তে বসাতে হবে। ধীরে ধীরে সেই সময়সীমা বাড়াতে হবে। সন্তানের মনোযোগ কম না বেশি, তা মা-বাবা সব সময়ে বুঝতে পারেন না। সেটা তার স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারাই সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন।’’ তবে ছোট থেকে কিছু অভ্যেস তৈরি করে দিলে অমনোযোগিতাকে অনেকটাই বাগে আনা যায়