ঢাকা ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo সিলেটের বিশ্বনাথে ব্যারিস্টার নাজির ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে শিশুদের ফ্রি খৎনা প্রদান Logo সিলেটের বিশ্বনাথে ফাতেমা খাতুন আদর্শ মহিলা মাদরাসার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন Logo সিলেটের বিশ্বনাথে বৃদ্ধা ক্যান্সার আক্রান্ত মহিলার ঘর দখলের অভিযোগ :প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Logo জামিয়া মাদানিয়া বিশ্বনাথ মাদরাসার ৬৬ তম বার্ষিক ইসলামী মহাসম্মেলন ২৮ ডিসেম্বর Logo সিলেটের বিশ্বনাথে আল মাদরাসাতুল হানাফিয়ায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ীকে সংবর্ধনা Logo সিলেটের বিশ্বনাথে হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশনের ২৯তম হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন Logo সিলেটের বিশ্বনাথে আল মাদরাসাতুল হানাফিয়ায় দুই শিক্ষানুরাগীকে সংবর্ধনা Logo বিশ্বনাথে নব নিযুক্ত শিক্ষা অফিসার নাস্তিক মাহমুদুল হক অপসারণ ও অবাঞ্ছিত ঘোষনা করে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্টিত Logo ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ইসলামী মহাসম্মেলন থেকে ৯ দফা ঘোষণা Logo তাবলিগের রাহবার আলেমরা, অন্য কেউ নয়

নারীজাতির মর্যাদা

ইসলামিক মিডিয়া ২৪ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৩:৪০:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩ ১৬৪ বার পঠিত

ইসলাম নারী জাতিকে সম্মানের দৃষ্টিতে দেখেছে। ইসলাম আগমনের পূর্বে তৎকালীন সমাজে এবং অন্যান্য ধর্মে নারীদের প্রতি যে অমানবিক আচরণ করা হত, তার চিত্রটা সামনে রাখলে এবং ইসলাম তার প্রতিকার কিভাবে করেছে, তা অনুধাবন করলেই বুঝে আসবে ইসলাম নারী জাতির প্রতি কত অনুগ্রহ করেছে এবংনারী জাতিকে কতটা সম্মানের আসনে সমাসীন করেছে।
তৎকালীন যুগে কন্যা সন্তানকে অপমানজনক মনে করা হত। ফলে কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করলে তাকে জীবন্ত কবর দিয়ে দেয়া হত। এর বিপরীত ইসলাম কন্যা সন্তানকে এতটা মর্যাদার দৃষ্টিতে দেখেছে যে, হাদীসে এসেছে- যার তিনটা কন্যা সন্তান থাকে বা তিনটা বোন থাকে বা দুটো কন্যা থাকে বা দুটো বোন থাকে, আর সে তাদেরকে সঠিকভাবে লালন পালন করে ও তার ব্যাপারে আল্লাহর ভয় রেখে কাজ করে, তার বিনিময়ে সে জান্নাতে পৌছে যাবে। তিরমিযী)
অন্য এক হাদীসে এসেছে- হযরত উকবা ইবনে আমের রাযি: বয়ান করেন যে, নবী করিম সা: ইরশাদ করেছেন- যার তিনটা কন্যা সন্তান থাকবে আর সে তাদের লালন-পালনের কষ্ট সহ্য করবে এবং সামর্থ অনুযায়ী তাদের ভরণ পোষণ দিবে, কিয়ামতের দিন ঐ কন্যা সন্তানরা তার জন্য জাহান্নামের পথে প্রতিবন্ধক তথা বাধা হয়ে দাঁড়াবে। (ইবনে মাজাহ)
তৎকালীন যুগে নারীদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হত। স্বাধীনা নারীদের সাথেও দাসীর মত ব্যবহার করা হত। এর বিপরীত ইসলাম নারীদের সাথে সদ্ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে। এক হাদীসে নবী করীম সা: ইরশাদ করেছেন-আমি তোমাদেরকে গুরুত্বের সাথে নির্দেশ দিচ্ছি নারীদের সাথে সদ্ব্যবহারে করার। তোমরা আমার এই নির্দেশ গ্রহন কর। (বুখারী)

ট্যাগস :

ফেসবুকে আমরা

নারীজাতির মর্যাদা

আপডেট সময় : ০৩:৪০:০৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৩

ইসলাম নারী জাতিকে সম্মানের দৃষ্টিতে দেখেছে। ইসলাম আগমনের পূর্বে তৎকালীন সমাজে এবং অন্যান্য ধর্মে নারীদের প্রতি যে অমানবিক আচরণ করা হত, তার চিত্রটা সামনে রাখলে এবং ইসলাম তার প্রতিকার কিভাবে করেছে, তা অনুধাবন করলেই বুঝে আসবে ইসলাম নারী জাতির প্রতি কত অনুগ্রহ করেছে এবংনারী জাতিকে কতটা সম্মানের আসনে সমাসীন করেছে।
তৎকালীন যুগে কন্যা সন্তানকে অপমানজনক মনে করা হত। ফলে কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করলে তাকে জীবন্ত কবর দিয়ে দেয়া হত। এর বিপরীত ইসলাম কন্যা সন্তানকে এতটা মর্যাদার দৃষ্টিতে দেখেছে যে, হাদীসে এসেছে- যার তিনটা কন্যা সন্তান থাকে বা তিনটা বোন থাকে বা দুটো কন্যা থাকে বা দুটো বোন থাকে, আর সে তাদেরকে সঠিকভাবে লালন পালন করে ও তার ব্যাপারে আল্লাহর ভয় রেখে কাজ করে, তার বিনিময়ে সে জান্নাতে পৌছে যাবে। তিরমিযী)
অন্য এক হাদীসে এসেছে- হযরত উকবা ইবনে আমের রাযি: বয়ান করেন যে, নবী করিম সা: ইরশাদ করেছেন- যার তিনটা কন্যা সন্তান থাকবে আর সে তাদের লালন-পালনের কষ্ট সহ্য করবে এবং সামর্থ অনুযায়ী তাদের ভরণ পোষণ দিবে, কিয়ামতের দিন ঐ কন্যা সন্তানরা তার জন্য জাহান্নামের পথে প্রতিবন্ধক তথা বাধা হয়ে দাঁড়াবে। (ইবনে মাজাহ)
তৎকালীন যুগে নারীদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হত। স্বাধীনা নারীদের সাথেও দাসীর মত ব্যবহার করা হত। এর বিপরীত ইসলাম নারীদের সাথে সদ্ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে। এক হাদীসে নবী করীম সা: ইরশাদ করেছেন-আমি তোমাদেরকে গুরুত্বের সাথে নির্দেশ দিচ্ছি নারীদের সাথে সদ্ব্যবহারে করার। তোমরা আমার এই নির্দেশ গ্রহন কর। (বুখারী)